পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান ল্যান্ডিং! যা দেখে আপনি চমকে যাবেন নেট দুনিয়ায় ভাইরাল ভিডিও

নিজস্ব প্রতিবেদন: আপনি কি বিশ্বাস করবেন যদি আপনাকে বলা হয় বিমান রাস্তায় ল্যান্ডিং করতে পারে রানওয়েতে নয়। এটা শোনার পর হয়তো আপনি আমাকে পাগল বলবে কিন্তু এই রকম অনেক অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে যেখানে পায়লোড যাত্রীদের প্রাণ বাঁচাতে সক্ষম হয়। আবার কখনো সেটা দুর্ঘটনায় পরিণত হয় বন্ধুরা আজকে আপনারা দেখবেন কিছু ভয়ঙ্কর বিমান ল্যান্ডিং।

যেগুলো দেখে আপনি চমকে যাবেন এবং সবকিছু ভালোভাবে জানতে চাইলে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন। পৃথিবীতে বিমান যাত্রা আলাদা আলাদা অভিজ্ঞতা থাকে বিমান দুর্ঘটনায় পরিণত হয়ে যায় যার ফলে অনেক যাত্রী প্রাণ হারায়। আবার অনেক সময় পাইলটের বুদ্ধির জন্য যাত্রীরা প্রাণে বেঁচে যাই। আজ আমরা এমন কিছু ভয়ঙ্কর বিমান ল্যান্ডিং এর দুঃখজনক ফুটেজ দেখব।

যেগুলো দেখে আপনিও মর্মাহত হবেন। আমেরিকান বিমান বিমান 30 মিনিটের জন্য বের হয়েছিল এবং হনলুলু পর্যন্ত। যেতে হতো এছাড়া করা যাত্রীদের অভিজ্ঞতা খুবই ভয়ঙ্কর ছিল আজও তারা বুঝতে পারে না এই ফ্লাইটটি করার মাত্র 30 মিনিট আগে যখন বিমান 7300 মিটার উঁচুতে ছিল তখন হাওয়ার চাপ কম হয় যাত্রীদের মাথার উপর থেকে বিমানে যেতে শুরু করে মাথার উপর চাঁদ দেখতে না পেয়ে যাত্রীদের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায়।
কারণ তারা প্রচন্ড গতিতে হাওয়ার মোকাবেলা করছিল শুধু তাই নয় দু’টি ইঞ্জিনের মধ্যে একটা ইঞ্জিনের কাজ করা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বিমান।

3000 মিটার মধ্যে আসতে আসতে যাত্রী 300 মাইল প্রতি ঘন্টায় প্রবাহিত বাতাস এর মোকাবেলা করতে হচ্ছিল শেষ পর্যন্ত এত কিছু সহ্য করার পরেও এই বিমান কৃত ভাবে ল্যান্ডিং করানো হয়। এই ঘটনাকে বিমান দুর্ঘটনা সবথেকে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা বলে মনে করা হয় যার স্বাদ উড়ে গিয়েছিল কিন্তু যাত্রীরা বিমানে সুরক্ষিত ছিল

এটা ছিল একটা প্ল্যান না দেখে বিমান ল্যান্ডিং আমরা যখন আকাশে থাকি তখন আমাদের জীবন নির্ভর করে পাইলট এর উপর সেটা আমরা সকলেই জানি এবং পাইলট তখন আমাদের জীবনের একমাত্র এই কঠিন পরিস্থিতিতে সাহস দেখবার মতো হয় একবার ইউক্রেনের তুরকিশ কোম্পানির বিমান উড়ার ছিলেন তিনি দুর্গম জায়গায় একটি দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমান ল্যান্ডিং করিয়েছিলেন।

সেটা খুবই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে যেখানে বিমানে 120 জন যাত্রী এবং 6 জন ক্রু মেম্বার উপস্থিত ছিলেন। নিভানা থাকা সমস্ত তাদের প্রাণ বাঁচান আলেকজান্ডার বো এ ঘটনাকে বলা হয় আকাশে উড়েছিল তখন প্রায় 12 মিটার উঁচুতে আবহাওয়া এবং প্রবল বাতাসের কারণে বিমানের কমিটি এবং কাজ ভেঙ্গে যায় ফলে কিছুই দেখতে পাচ্ছিলো না। তখন ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন চিন্তাভাবনা করে পালট ছোট ছোট মাথায় রেখে বিমানকে সুরক্ষিতভাবে রানওয়েতে নামিয়ে আনেন।

যেটা ছিল এখানে অনেক কিছুই হতে পারতো আর বুদ্ধিকে কাজে লাগাই এবং অনেকের প্রাণ বেঁচে যায়। কালো ধোঁয়ার মেঘ নামের বিমান, ইংল্যান্ড থেকে অকল্যান্ড নিউজিল্যান্ড যাচ্ছিল নিউজিল্যান্ড পৌঁছাতে হতো এরপর মালয়েশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে বিমানে করে যাত্রীরা দুর্ঘটনা বাস পেয়ে যায়। কারণ বিমানে ঢুকতে শুরু করেছিল বিমান কাল মেঘের ভেতর দিয়ে দ্রুত গতিতে আসছিল সামনের দিকে আগুন ছাড়া কিছুই দেখতে পাচ্ছিলেন না।

এমনটা তখনই হয় যখন বিমান কোন ঝড়ের মুখোমুখি হয় কিংবা বিমান সংঘর্ষ ঝড়ের সাথে হয় কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় দূর থেকে দূর পর্যন্ত কোথাও কোন ঝড় ছিল না তবুও বিমানের ইঞ্জিনে আগুন লেগে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত পাইলট বিমানকে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেন।

এবং সকল যাত্রী এবং নিজেকে এবং বিমান ক্রু মেম্বার দের প্রাণ বাঁচাতে সফল হন। সবাই এই যে তিনি খুশি হন যে বিমানের ইঞ্জিন তখন কাজ করছিল পাইলটের চেষ্টায় আস্তে আস্তে বাকি তিনটি ইঞ্জিন ঠিক হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত সে বিমানকে একটা এয়ারপোর্টে ল্যান্ডিং করানো হয় এবং সবকিছু সুরক্ষিত থাকে।

বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *