দারুন কায়দায় গ্রামের পুকুর থেকে বিরাট আকারের চিতল মাছ ধরলেন যুবক, ভাইরাল ভিডিও!

নিজস্ব প্রতিবেদন: গ্রামে সময়ে সময়ে বিভিন্ন ধরনের উৎসব দেখা যায়। প্রতিটি ঋতুতেই একটি না একটি উৎসব থাকেই। এই উৎসব গুলো মানুষের মাঝে নতুন চেতনার জন্ম দেয়। সকলেই এই উৎসব গুলো অনেক আনন্দের সাথে পালন করে থাকে। এ সময় চারিদিকে খুশির রোল পড়ে যায়। সকলের বাড়িতে এই সময় নতুন মেহমান আসে। হয়তো একেক গ্রামের বা একেক অঞ্চলের মানুষ ও তাদের নিজস্ব উৎসব গুলো অন্যদের থেকে একটু আলাদা।

তেমনি এই উৎসব গুলো অনেকের কাছে পরিচিত না হলেও বর্তমানের উন্নত যুগ ও তার অন্যতম যোগাযোগ ও বিনোদনের মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সকলের কাছেই এই উৎসব ও বিভিন্ন পার্বণ গুলো বেশ পরিচিত। এই সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যেই অনেক ধরনের ভিডিও থাকলে যা ক্ষেত্র বিশেষে এ অনেক বেশি ভাইরাল হয়। সকলেই একে অন্যর বা অন্য গোষ্ঠীর আচার – আচরণ, ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারি। এই জ্ঞান আমাদের জানার পরিধিকে আরো বাড়িয়ে তোলে।

বিভিন্ন উৎসবের মধ্যে কিছু প্রচলিত গ্রামীণ উৎসব এর মধ্যে অন্যতম হলো মাছ ধরার উৎসব। এটি এমন একটি উৎসব যেখানে বাড়ির ছেলেরা গ্রামীণ উপায়ে ও গ্রামীণ উপকরণ ব্যবহার করে মাছ ধরে থাকে। এভাবে গ্রামের প্রায় সকলেই একসাথে হয়ে একটি বড় নদী বা দিঘি বা বড় পুকুরে মাছ ধরে থাকে। সকলেই একসাথে মাছ ধরতে নামে ও একে অন্যের সাথে পাল্লা দিয়ে মাছ ধরে।

সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে দেখা যায় একটু গ্রামের কিছু লোক মাছ ধরছিলো। শুধুমাত্র গ্রামীণ পন্থায়, গ্রামীণ উপকরণ দিয়ে তারা মাছ ধরে। মাছ ধরার জন্য ব্যবহার করা বস্তু ছিল হাতে বানানো।গ্রামের সকলের মাছ ধরার ভিডিওটি কেউ তার মোবাইল ফোনে ধারণ করে ও অল্প সময়ের মধ্যেই ভিডিওটি দেখে অনেকেই অবাক ও একই সাথে মুগ্ধ হয়।

নিশ্চিত ভাবেই এটি একটি মানুষকে ভাবতে বাধ্য । যেখানে কিছু লোক মাছ ধরার জন্য একটি বড় জলাশয় এ নামে । সকলেই মাছ ধরার পাশাপাশি আনন্দ করেছে। একে অন্যকে সাহায্য করেছেন। এক ব্যক্তি একটি বড় মাগুর মাছ ধরে। প্রথমে লোকটি মাছ টাকে সামলাতে হিমশিম খায়। পরে আরো একজন ব্যক্তি তাকে মাছটি উপরে তুলে আনতে সাহায্য করে। উপরে আসার পর দেখা যায় মাছটি অনেক বড় একটি মাছ । সকলেই বাহবা দিতে থাকে। এই ভিডিওটি অনেকের কাছে অনেক প্রশংসা পায় ও সকলে ইচ্ছে পোষণ করে যদি সে কিভাবে মাছ ধরতে পারতো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *