খুব কম প্রাণীই বিষাক্ত সাপের মতো লোকদের মধ্যে এতটা ভয় দেখায়। যদিও কোনও বিষাক্ত সাপের মধ্যে দৌড়ানোর সম্ভাবনা, ক্যান্সার, হৃদরোগ বা অটোমোবাইল দুর্ঘটনায় মারা এযাওয়ার তুলনায় খুব কম, কামড়ানো এবং বিষ থেকে মারা যাওয়া কম, এটি আপাতদৃষ্টিতে অযৌক্তিক ভয় অনেকের কাছেই সত্যই রয়ে গেছে।
যদি কোথাও সাপ দেখতে চাই তাহলে চারদিকে পরিচয় পরিয়ে যায় আমাদের এলাকায় শহরে এবং অন্যান্য জায়গায় ছোট ছোট সাপ দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু আপনার গায়ের লোম খাড়া হয়ে যাবে। যদি আপনি সবথেকে বড় সাপটি দেখেন তাদের রং রোগ তারা কতটা লম্বা তারা কতটুকু মোটা তারা যদি দেখেন তাহলে আপনি অবশ্যই আপনার অবশ্যই আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
আজও যদি সবচেয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাপ টি বেঁচে থাকতো তাহলে হয়তো আজ আমরা পৃথিবীতে বাস। করতে পারতাম না হ্যাঁ আমি সেই সাব্বির কথাই বলছি যে সাতটি পৃথিবীর-সবচেয়ে-বড়-সাপ যার নাম হল অ্যানাকন্ডা। আর আপনাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাপ কোনটি তাহলে অবশ্যই আপনি বলবেন যে অ্যানাকন্ডা।
কারণ আমরা সবাই এনাকোন্ডা মুভি দেখেছি অ্যানাকন্ডা একটি সাপের মুভি এত বিশাল বড় সাপের মুভি ভাইরাল হয়ে গেছে ।পুরো মুভিটা সবচেয়ে বড় সাপ অ্যানাকোন্ডা অ্যানাকোন্ডা সাপ এখন পৃথিবীতে বেঁচে নেই অ্যানাকন্ডা সাপ যদি পৃথিবীতে বেঁচে থাকতো তাহলে আমরা হয়তো আর পৃথিবীতে বাস করতে পারতাম না।
অ্যানাকোন্ডা সাপ দেখতে নিম্নে 1000 ফুট লম্বা এবং 2008 মোটা। একটি কুমির একটি সিংহভাগ অ্যানাকন্ডা একসাথে খেয়ে ফেলতে পারতো অ্যানাকোন্ডা সাপটি আজ পৃথিবীতে বেঁচে নেই আর যদি পৃথিবীতে বেঁচে থাকতো তাহলে আমাদের অস্তিত্ব থাকত। অবশ্যই আমাদের অস্তিত্ব পাওয়া যেত না।
মানুষের কোন বসবাস পৃথিবীতে অ্যানাকোন্ডা সাপ পৃথিবীতে একসময় এনাকোন্ডা সাপের অস্তিত্ব ছিল। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অ্যানাকন্ডা সাপ কে ধ্বংস করে পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় করে দেওয়া হয়। আর হ্যাঁ বন্ধুরা আপনি হয়তো ভাবতেছেন কি ছিল আসলে সাপটি রং ছিল সাপটি রং ছিল কাল।