শিয়ালকে একা পেয়ে শিকার করতে এসেছিল চিতা। শিয়ালের বন্ধু বন্য শুকর এসে দুজনের আঘাতে উল্টো শিকার বনে গেল চিতা। নেটদুনিয়ায় ভাইরাল ভিডিও

নিজস্ব প্রতিবেদন:চিতা বিড়াল গোষ্ঠির প্রানী। এটি দেখতে অনেকটা লেপার্ড এর মত তবে আকৃতিতে ছোট। চিতা সাধারনত দৈর্ঘ্যে ৪ ফিট এবং উচ্চতায় ৩ ফিট এর মত হয়। এর লম্বা লেজটি দ্রুত দৌড়ানোর সময় গতি নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। যে কোন প্রানী যেটি তিন লাফে ৬০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারে, তার দেহ অবশ্যই এর জন্য বিশেষায়িত।

চিতার ওজন হয় সাধারনত ১২৫ পাউন্ড যা বিড়াল গোষ্ঠীর অন্যান্য শিকারী প্রানী থেকে অনেক কম। এর দেহের আকৃতি ‘এরোডায়নামিক’। অর্থাৎ চোটার সময় এটিকে খুব একটা বাতাসের বাধায় পড়তে হয় না। ‘এরোডায়নামিক’ আকৃতি এর উদাহরন হিসেবে বলা যায় উড়োজাহাজ। এর পাতলা শরীর, ছোট মাথা এবং চিকন লম্বা পা বাতাসের দ্বারা খুব একটা বাধাপ্রাপ্ত হয় না।

দৌড়ানোর সময় বাতাসে ভেসে থাকা চিতা, যদিও এক সেকন্ডের কম সময়ের জন্যচিতার চোখগুলোও একটু চওড়া হয় যাতে এটি দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময় চারপাশের দৃশ্যপট এটির দৃষ্টিসীমায় থাকে। দ্রুত দৌড়ানোর সময় শরীরে প্রচুর রক্ত পাম্প করার জন্য চিতার রয়েছে একটি শক্তিশালী হৃদপিন্ড। এর বড় আকৃতির ফুসফুস বেশি বাতাস ধারন করতে পারে যা দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়।

এর লম্বা লেজটি দৌড়ানোর সময় দিক নিয়ন্ত্রন এবং ওজনের ভারসাম্য রক্ষা করে। ফলে ঘন্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে দৌড়ানোর সময় এর শরীর ঘুরে যায় না বা নিয়ন্ত্রন হারায় না।আজকাল যখন তখন হুটহাট ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের ভিন্ন রকমের ভাইরাল ভিডিও দেখা যায়।যার মধ্যে অনেকগুলো ভিডিও খুব অল্প সময়ের মধ্যে হয়ে যায় জনপ্রিয় ভাইরাল ভিডিও ।

এমন কিছু ভিন্নধর্মী ভিডিও আছে যা দেখলে আপনার মন ছুয়ে যাবে। আপনিও পড়ে যাবেন এক অদৃশ্য মায়ার বাঁধনে।এমন একটি ভিডিও রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায় ।সে ভিডিওতে তেমন কিছু নেই কিন্তু আছে এক অসম্ভব বন্ধুত্বের কাহিনী ।এমন বন্ধুত্ব যা বারবার ভাবিয়ে তুলেছে নেট দুনিয়ার সকল নেটিজেনদের ।

দ্রুতগামী এবং শক্তিশালী প্রাণীদের মধ্যে সবার শীর্ষে রয়েছে চি,তা। চি,তা তার আকারের তুলনায় অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে।চি,তা বিড়াল শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত একটি প্রাণী। সমতল এবং পাহাড়ি বনভূমিতে এদের বসবাসএদের মধ্যে কিছু কিছু প্রজাতি আছে যারা একা চলাচল করে।এরাই বনে রাজত্ব করে পৃথিবীর কিছু কিছু অঞ্চলে এদের বসবাস, পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে সবচাইতে দ্রুতগামী হচ্ছে এরা।

সমতল এবং পাহাড়ি পাহাড়ি বনাঞ্চলে বসবাস করে।তবে কিছু কিছু প্রজাতি সমতল ভূমি হিং,স্রবেশি লক্ষ্য করা যায়। এরা অন্য কোনো প্রাণীকে ভ,য় পায় না। বিশাল আকৃতির হাতিকেও এরা ভ,য় পায় না।শিকা,রির দক্ষতার দিক দিয়ে এরা খুব পারদর্শী।জানোয়ারের পরিচয় তার হিং,স্রতার মাধ্যমে। আর চি,তা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি হিং,স্র প্রাণী।

অনেকক্ষণ তিনজনের ধস্তাধস্তির পর একসময় শুকর তার মাথা দিয়ে চি,তাটির মাথার মধ্যে বসিয়ে দেয়। চেষ্টা করলে অবশ্যই সফলতা পাওয়া যাবে।শুকর কিভাবে তার জীবন বাঁচিয়েছে তা দেখতে উক্ত ভিডিওটি দেখতে পারেন।এমন সময় শুকর বন্দু শিয়াল চলে আসে।এবং শুকরকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করে বন্য পশুদের মাঝেও ভালোবাসা আছে।

তারা অন্যের বিপদে ঝাপিয়ে পড়ে বন্য পশুদের থেকে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে তাহলে একটি গ্রাম ঐক্যবদ্ধ হলে সমাজ ঐক্যবদ্ধ হবে । সমাজ ঐক্যবদ্ধ হলে একটি দেশ ঐক্যবদ্ধ হবে দেশ ঐক্যবদ্ধ হলে শত্রুকে মোকাবেলা করা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *