এসি বাসে “পাদের” গন্ধে ড্রাইভার সহ ৩০ জন অসুস্থ

পেটের সমস্যা দেখা দিলে বা গ্যাস হলে সাধারনত মানুষ পাদ দিয়ে থাকে। সেই পাদের গন্ধ বাকি মানুষদের জন্যে হতে পারে মারাত্মক।

গরমকাল বলুন বা গ্রীষ্মকাল ব্যাপারটা একই। শীত কালের থেকে গরম যেন একটু বেশি প্রখর, ইংরাজিতে যাকে বলে রাফ। সূর্যের তেজে শুধু মানুষ নয়, সমস্ত প্রানিকুল একটু ছায়ার আশ্রয় খোঁজে। গরম তার তীব্র আকার নিলে নাজেহাল অবস্থায় পড়তে হয় সবাইকে, বিশেষ করে সাধারন মানুষদের। সুতরাং বাঁচবার কোন পথ খোলা থাকে না।

আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে আমাদের শরীর থেকে ঘাম নিৎসৃত হয় এবং এই ঘামের সঙ্গে নিৎসৃত হয় সোডিয়াম ক্লোরাইড, যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গরমের দিনে এবং কঠিন পরিশ্রমে শরীর থেকে প্রায় তিন-চার লিটার ঘাম নিৎসৃত হয়, সে সঙ্গে লবণ বেরিয়ে যায়। ফলে শরীর জলহীন হয়ে পড়ে।

গত ২৫ আগস্ট চট্টগ্রামের এক এসি বাসে কোনও এক প্যাসেঞ্জার এর ছাড়া পাদের গন্ধে বাসের ড্রাইভার সহ ৩০ জন যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। পুলিশ এসে বাকি অক্ষত যাত্রীদের জিজ্ঞেসাবাদ করেছেন। কে এই কাজ করেছেন সেটি স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি।

এর আগেও অসময়ে পাদ দেবার ফলে এক চোর পুলিশের হাতে ধরা পরে যায়। এভাবেই বিভিন্ন অসময়ে পাদ দেবার ফলে বিভিন্ন মানুষদের ফল ভুগতে হয়েছে।।

পাদ আসলে এমন একটি জিনিস যা আমরা প্রত্যেকেই দিয়ে থাকি। কেউ তা স্বীকার করে আবার কেউ করে না। একটা হিসাব করে দেখা গেছে, মানুষ গড়ে দিনে ১৪ বার করে পাদ দেয়। আর সারা জীবনে ৪ লক্ষ ২ হাজার বার। এই পাদ নিয়ে রয়েছে অনেক তথ্য যার কিছুটা মজার, আবার কিছুটা জেনে রাখার মতো।

আপনার কাছে পোষ্ট টি কেমন লেগেছে সংক্ষেপে কমেন্টেস করে জানাবেন ৷ T=(Thanks) V= (Very good) E= (Excellent) আপনাদের কমেন্ট দেখলে আরো ভালো ভালো পোষ্ট দিতে উৎসাহ পাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *