এই ভাবে ডিম ও কলা থোড় রান্না করলে স্বাদ হবে দুর্দান্ত, সময় লাগবে একদম কম, রইল স্টেপ বাই স্টেপ পদ্ধতি!

নিজস্ব প্রতিবেদন:সারাবছর পাওয়া যায় এমন একটি ফলের নাম কলা। কলা গাছ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টিকর খাবারের উৎস। কলা গাছের শুধু কলা নয়, এর পাতা, ফুল, মোচা, কাণ্ড, থোর সবই উপকারী।কলা গাছের এই বিভিন্ন অংশ ছোট বড় সবার জন্যই ভীষণ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলেন, কলা পটাশিয়াম ও বিভিন্ন ভিটামিনে ভরপুর। কলার পাতা হজমে সাহায্য করে।

এর ফুল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।কলার থোর শরীরের বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। যারা প্রায়ই অ্যাসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন তারা নিয়মিত খেতে পারেন কলার থোর এবং মোচা।এছাড়া বুক জ্বালা পোড়া, পেট ব্যথা, পেটে অস্বস্তিভাব, রক্ত বা কোষে জমে থাকা চর্বি নিঃসরণ করতে কলার থোড়ের জুরি নেই।

যারা দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন বা ওজন কমাতে চাইছেন তারা ডায়েট লিস্টে এ খাবার নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন।চিকিৎসকরা বলছেন, বৃক্ক বা কিডনিতে পাথর জমতে বাঁধা দিতে পারে কলার থোর এবং মোচা। তাছাড়া যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের সংখ্যা কম তাদের অবশ্যই কলার থোর খাওয়া উচিত।

কলার থোরে থাকা ভিটামিন বি ৬ এবং আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। পাশাপাশি কমায় কোলেস্টরলের মাত্রাও।শরীরে বেশিরভাগ রোগই বাসা বাঁধার সুযোগ পায় ফ্যাট আর সুগারের প্রভাবে। আর এই ফ্যাট আর সুগারের লেভেলকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে এই কলার থোর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *