কলকাতার রাস্তায় ১০ টাকায় যত খুশি তত সাইকেলে করে ঘুগনি বিক্রি করে সবার মন জয় করে নিয়েছে হাসিমুখো এই ঘুগনি ওয়ালা, তুমুল ভাইরাল নেটদুনিয়ায়।

নিজস্ব প্রতিবেদন: আমরা ছোট বড় সকলের স্ট্রিটফুড খেতে খুব পছন্দ করি কারন স্পটগুলো অল্প দামে হয় এবং খুব মুখরোচক হয় বলে আমরা সকলে এটা খেতে খুব পছন্দ করি। যেকোনো ধরনের স্ট্রীট ফুডে আমাদেরকে মুগ্ধ করে ফেলে কারণ স্ট্রীট ফুডে রয়েছে এমন ঝালে ভর্তির অপূর্ব মজাদার কিছু অন্যরকম রেসিপি। যেগুলো আমরা বাড়িতে বানিয়ে খেতে পারি কিন্তু রাস্তাঘাটে যেরকম মজা লাগে ঠিক সেরকম তা হয় না তাই আমরা বারবার ছুটে যায় পুঁটি স্ট্রিটফুড এর ওপর।

কলকাতা রাস্তাঘাটে নামলেই দেখা যায় যে ফুলের অভাব নেই তারা বিভিন্ন ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেছি এগুলো বিক্রি করছে এবং মানুষের মনের তৃপ্তি মেটাচ্ছে। কারণ এই খাবারগুলো এতটাই সস্তা হয় যে মানুষ সহজেই কিনতে পারে এবং যারা অল্প রোজগার করে তারাও খেতে পারে। স্টিল ফুটের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফুচকা-চটপটি ঘুগনি পানিপুরি। ঝালমুড়ি ইত্যাদি। এই খাবারগুলো যদি আমাদের বাড়ীতে তৈরি করে তাহলে আমাদের ভালো লাগে না তাই আমরা বারবার ও ওইখানে।জুটে যায় খেতে কারণ এগুলো খুব অল্প দামে পাওয়া যায় এবং ক্ষুদ্র মুখরোচক হয় বলে।

নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায় যে এ ঘুগনি বিক্রেতা 10 টাকা দিয়ে। আনলিমিটেড ঘুগনি বিক্রি করে থাকে তবে তার এই লোকটিকে শিশুদের জন্য ঘুগনি ফ্রিতে প্রদান করে থাকে আর বড়দের জন্য 10 টাকা দিয়ে পেট ভর্তি করে খেতে পারে তবে যদিও এক্ষেত্রে খাবার বিষয় নয় তবুও সে যত 410 টাকা দিয়ে তাকে ততটুকুই প্রদান করে থাকে। আর তার এই হৃদয় উজার করে খাওয়ানোর ভিডিওটি যখন নেট দুনিয়া ছেড়ে দেওয়া হয় তা তুমুল পরিমাণে ভাইরাল হয়ে যায় ভাইরাল ভিডিওটি দেখে মানুষের মনে ব্যাপক সাড়া ফেলে দেয় এবং সে মানুষগুলো তার হৃদয়ের উদারতা দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়।

আজ আমরা আপনাদের সেই উদার ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু গরীব হলেও তিনি তার থেকে গরিব নয়। যে মনের দিক থেকে এতটাই উদাহর যে একজন অর্থ-সম্পদ ওয়ালা ব্যক্তি এরকম হতে পারে না। তার এই উদারতা দেখেনি দুনিয়ার মানুষ আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে এবং তাছাড়া আজান নিয়ে লোকটি কলকাতা শহরে বিক্রি করে থাকে তার প্রতি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যেন সারা কলকাতার মানুষটাকে খুব জনপ্রিয়তা সাথেই থাকে।

গুগলের কাছে যখন জানতে চাওয়া হয় যে আপনি কেন শিশুদের কি ফ্রিতে দিচ্ছেন তখন তারা বলে শিশুরা ছোট তাদের অর্থ নেই তারা আমার এই ঘুগনি দেখিয়ে শিশুদের খেতে ইচ্ছে করে তাদের ইচ্ছে পূরণের জন্য তাদেরকে ফ্রীতে দেওয়া হয় তবে তাদেরকে দিয়ে থাকে তারা ঠিকমতো খেতে পায় না তার জন্য তাদেরকে সাহায্য করে থাকে এবং ক্ষুধা মেটাতে এবং ইচ্ছে পূরণ করতে তাদের পাশে এসে দাঁড়ায়। আর অন্যদিকে যখন তাকে আবার প্রশ্ন করা হয় যে আপনি দশটাকা এত বুদ্ধি কেন বিক্রি করেন তখন সে বলে ঘুমিয়ে পড়ার মতো খাবার নয় এটি হচ্ছে আমাদের মুখরোচক খাবার আরে খাবারটি সকলেই শখের বশে খেয়ে থাকে।

কেউ যাতে অল্প খেয়ে তাদের অতৃপ্তি মেটাতে পারে সেজন্য তার সেই লোকটির তাদের 10 টাকার বিনিময় অধিক ঘুগনি দিয়ে থাকে এবং এতে তাঁর মানসিক তৃপ্তি মেটে এবং সেগুলো বিশ্বাস করে যে তিনি এটিকে সৃষ্টিকর্তার নিকট থেকে তার জন্য ভালো কিছু রয়েছে তার এই বিশ্বাস এবং উদার মানসিকতার জন্যই যে এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে কলকাতার রাস্তায় সে সাইকেলের পেছনে নিয়ে বেঁধে রাখল কলকাতায় ঘুরে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করে এবং শিশুদেরকে বিনামূল্যে তাদের ইচ্ছে এবং পূরণ করে। আপনারা যদি নেট দুনিয়ায় এই উদার মানসিকতার ভগ্নির ভিডিও দেখতে চান তাহলে আমাদের নিচের লিংকে ক্লিক করুন

বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *