নিজস্ব প্রতিবেদন: কাঁকড়া একটি উভচর প্রাণী । কাঁকড়া জলে এবং স্থলে উভয় স্থানে দেখা যায়। লোনা এবং মিঠা উভয় পানিতেই কাঁকড়া পাওয়া যায়। কাকড়ার মধ্যে অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অনেকগুলো অনেক বড় আবার অনেকগুলো অনেক ছোট হয়। কাঁকড়া বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। বিশেষ করে সামুদ্রিক কাঁকড়া অনেক বড় এবং ভিন্ন ভিন্ন কালারের হয়ে থাকে। মিঠা পানির বিভিন্ন জলাশয়ে অনেক প্রজাতির কাঁকড়া পাওয়া যায়।
কাঁকড়া বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। এখন প্রায় সকল রেস্টুরেন্টে কাঁকড়ার বিভিন্ন রেসিপি পাওয়া যায়। উন্নত বিশ্বে কাকড়ার অনেক চাহিদা রয়েছে। আমাদের দেশে এখন বাণিজ্যিকভাবেও অনেক কাঁকড়া চাষ হয়ে থাকে। যা রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়। পূর্বে যদিও উন্নত বিশ্বে এ কাকড়ার এত চাহিদা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে কাকড়ার চাহিদা বেড়েই চলেছে।
এই ভিডিওটিতে কিভাবে কাঁকড়া ধরতে হয় এবং রান্না করতে হয় তা দেখানো হয়েছে। যাদের শৈশবটা গ্রামে কেটেছে তারা হয়তো বা এভাবে কাঁকড়া ধরেছে এবং রান্না করে কি আছে। এই ভিডিওটি দেখে শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল। শৈশবে এভাবে কত বার কাঁকড়া ধরে এবং রান্না করে খেয়েছি তার কোন হিসেব নেই।
বিশেষ করে যারা গ্রামে বসবাস করেন তারা এই রেসিপিটি খুব সহজে এবং অল্প খরচেই তৈরি করে খেতে পারেন। কেননা এই রেসিপিতে যে উপাদানগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা সচরাচর প্রত্যেকের ঘরে পাওয়া যায়। উক্ত রেসিপিটি তৈরি করতে যে উপাদান গুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা নিম্নে দেওয়া হল:, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, সরিষার তেল, কাঁকড়া, লবণ, মরিচ, আলু, হলুদ, ধনিয়া, জিরা
উপরিউক্ত উপাদানগুলো দিয়ে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে খুব অল্প সময়ে এই রেসিপিটি তৈরি করে খেতে পারেন। হয়তোবা এর পূর্বে অনেকেই রেসিপিগুলো রেস্টুরেন্টে খেয়ে থাকবেন। নিজে তৈরী করলে অবশ্যই রেস্টুরেন্টের খাবারের গুণগত মানের চেয়ে আপনার হাতে তৈরি করা খাবারের গুণগত মান ভালো হবে।
এই রেসিপিটি তৈরি করে ভালো ফলাফল পেতে ভিডিওটি না টেনে কিভাবে রান্না করা হয়েছে তা পুরোটা দেখতে হবে। পুরো ভিডিওটি দেখলে আপনি নিয়ম অনুযায়ী এই কাঁকড়ার রেসিপি টা খুব ভালো করে তৈরি করে উপভোগ করতে পারবেন। তাই ভিডিওটি না টেনে অবশ্যই পুরোটা দেখার অনুরোধ রইলো।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ