অবশেষে বিদায় ক’রোনা! ১ বছর আগে ক’রোনার ভবিষ্যৎবাণী করেছিল কিশোর, এখন জানাল কবে বিদায় নেবে।

নিজস্ব প্রতিবেদন: গোটা বিশ্ব জুড়ে চলছে ক’রোনা ভা’ইরাস এর মারন থাবা।বিশ্বের প্রায় 184 টি দেশে এই ভাইরাস তার মা’রন থাবা বসিয়েছে। এই মারণ ভাই’রাস এর হাত থেকে বাঁ’চার জন্য গোটা বিশ্ব জুড়ে চলছে প্রচেষ্টা। এই প্রচেষ্টার একটি অন্যতম হাতি’য়ার হল লকডাউন।

ভারতবর্ষে শুরু হয়েছে দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন। এই লকডাউন এর জেরে গোটা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। ভারতবর্ষের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির হাল একইরকম। ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা ক্রমাগত খারা’পের দিকে যাচ্ছে।

ক’রোনা পরবর্তীতে বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থার কিরকম থাকবে এই নিয়ে আশ’ঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বের অর্থনীতিবিদগণ। এই সং’ক্রান্ত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে জ্যোতিষশাস্ত্র বিদ্যায় পারদর্শী অভিজ্ঞ আনন্দ নামে এক কিশোর। 2019 এ প্রকাশিত তার ইউটিউব ভিডিও তে অভিজ্ঞ বলেছিলেন 2020 তে গোটা বিশ্ব খা’রাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করবে। তার প্রকাশিত এই ভিডিওর সাথে বর্তমান পরিস্থিতি মিলে যাওয়ায় অনেকেই বেশ আশ্চর্য হয়েছেন।

বর্তমানে অভিজ্ঞ আরেকটি ইউটিউব ভি’ডিও প্রকাশ করে বলেছে ২০২১ জুন মাসের আগে ক’রনা ভাই’রাসের হাত থেকে মানুষের রেহাই মিলবে না। সে আরো বলেছে এর শেষে গোটা বিশ্ব আরেকটি বড়সর বিপ’দের মুখে পড়বে। তা চলবে প্রায় মার্চ মাস পর্যন্ত। এইসব বি’পদে লড়াই করতে হলে মানুষের মধ্যে প্রতি’রোধ ক্ষ’মতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। তা না হলে যতই ভ্যাক’সিন আবিষ্কৃত হোক না কেন মানুষ এইসব বিপ’দের হাত থেকে সহজে নি*ষ্কৃতি পাবে না।

গত বছরের অগাস্ট মাসে ইউটিউবে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিল ভারতের অভিজ্ঞ আনন্দ নামের এক কিশোর জ্যোতিষ। ভিডিওটি সেই সময় ভাইরাল হয়।‘Severe Danger To The World From Nov 2019 To April 2020’ নামের সেই ভিডিওতে বিধ্বংসী করোনা ভাইরাসের ইঙ্গিত দিয়েছিল অভিজ্ঞ। জানিয়েছিল, গোটা বিশ্বে একটি মা’রণ রোগ মানুষকে চরম সংকটে ফেলবে, নভেম্বর ২০১৯ থেকে ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত সময়টা মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত ভয়ঙ্কর।

সে এও জানিয়েছিল, মারণ রোগের প্রকোপ কমে যাবে। কিশোর জ্যোতিষীর কথা কার্যত ফলে যাওয়ায় ফের নতুন করে শিরোনামে উঠে এসেছে সে।সম্প্রতি আরও একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এনেছে আনন্দ। যেখানে সে জানাচ্ছে, ৩১ মে নয়, ৩১ জুনের আগে বিশ্ববাসী কোনও ভাল খবর শুনতে পাবে না। যদিও মাঝখানে ২ দিনের জন্য মারণ রোগের প্রকোপ কিছুটা কমবে। কিন্তু সুখবর আসতে জুন মাসের শেষ।এখানেই শেষ নয়, অভিজ্ঞ জানায়, ২০২১-র ডিসেম্বরে পৃথিবীতে নেমে আসবে আরও একটি চরম বিপর্যয় যা চলবে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে তুলসী পাতা খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে অভিজ্ঞ। সেই জন্যে জলে কাঁচা হলুদ, জোয়ান আর আদা দিয়ে গরম করে সেই জলের ভাপ নিতে বলছে । এতে ভা’ইরাস নাক বা কান দিয়ে শরীরে প্রবেশ করতে পারবে না। ফুল বিকিকিনি। বাংলা নববর্ষের দিন মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) ফুলের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা নেই। জেলার দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা হলুদ ও কমলা রঙের গাঁদা ফুল বিক্রির জন্য কয়েকটিদোকান খোলা হয়েছে। তাদের সংগ্রহে আছে অল্প সংখ্যক রজনীগন্ধা আর জারবেরা।