নিজস্ব প্রতিবেদন: :প্রতিটি প্রানীই শিকার করার জন্য তার নিজস্ব কায়দা ব্যবহার করে। বাস্তুসংস্হানের প্রতিটি প্রানীকে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের শিকারের কায়দায় অভিনবতা ব্যবহার করতে দেখা যায়।
পাখি শিকারী শ্রেনীকে আমরা মাঝে মাঝে প্রচলিত নিয়মের বাইরে গিয়ে অভিনব উপায়ে পাখি শিকার করতে দেখি।
সাধারনত পাখি শিকারের খালি হাতে বা ফাঁদ দিয়ে পাখি শিকার করে।তবে মাঝে মাঝে আমরা দেখতে পাই কিছু পাখি শিকারী অভিনব পদ্ধতিতে পাখি শিকার করছে।অভিনব এসব কায়দা শিকারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি শিকারের পরিমান বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।
মাঝে মাঝে শিকারীরা শিকারী প্রানীকে ব্যবহার করে অভিবন পদ্ধতিতে শিকারের ফাঁদ তৈরি করে থাকেনক।পাখির মাংস শিকারীরা স্বীকার করে মূলত খাওয়ার জন্য।পাখির মাংসের পরিমাণ পুষ্টি এবং ভিটামিন পাওয়া যায় তা অন্য মাংসপাওয়া যায় না।বাংলাদেশ এবং ভারত ঘুঘুর ফাঁদ ব্যবহার করে ঘুঘু শিকার করা হয় ।
এটি চীনে একটি সুপ্রাচীন পদ্ধতী যা প্রায় ১৫০০ বছর ধরে চলে আসছে। তবে চীনের বাইরে এটি এখনো সংশয়। এ পদ্ধতিতে দরকার বিশেষ প্রশিক্ষণ।বাংলাদেশও ভারত পাখি শিকারীরা তাদের আদিকাল থেকেই বিভিন্ন প্রাণী মানুষের দাসত্ব গ্রহণ করে আসছে, মানুষ বিভিন্ন কায়দায় বিভিন্ন বন্যপ্রাণীদের কে পোষ মানিয়ে নিয়েছে।
তারি ধারাবাহিকতায় এখনো মানুষ বিভিন্ন বন্য প্রাণীকে শখের বশে পোষ মানিয়ে থাকে।ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে যে যুবককে লোহা ও প্লাসটিকের পাইপ দিয়ে বিশেষ কায়দায় দিয়ে তৈরি করল ঘুঘু ধরার ফাঁদ। হাতে তৈরি করার জন্য প্রথমে রড় নেন তারপর গ্লাইনডার দিয়ে রড় কেটে নেন।
তারপর তারা এই রড় কে জালাই দিয়ে একটি খাচা বানায়।এই খাচায় একটি প্লাসটিকের পাইপ লাগিয়ে কিছু খাবার দিয়ে দেয়।খাবার খেতে এসে এক এক করে অনেকটি ঘুঘু ধরা পড়ে যায়। তারপর তৈরি হয়ে গের ঘুঘূর ফাদ।লোহা ও পাইপ দিয়ে অভিনব পদ্ধতিতে তৈরি করল ঘুঘু মারার ফাঁদ। জঙ্গলে সেই ফাঁদ টি স্থাপন করেন। চারটে জঙ্গলে স্থাপন করার সাথে সাথেই ধরে গেল। ঘুঘু বিস্তারিত ভিডিওতে দেওয়া হল।