বিশ্বের সবচেয়ে ছোট ছোট গরু। তাদেরকে নিয়ে খেলাধুলা করছে বাসার বাচ্ছারা। এমন ছোট গরু দেখে তোলপাড় নেটদুনিয়া। নেটদুনিয়ায় ভাইরাল ভিডিও।

নিজস্ব প্রতিবেদন:‘পশুপাখি পৃথিবীতে অন্যতম উপাদান, পৃথিবীতে মানুষের যেমন সব কিছুতে অধিকার রয়েছে তেমন পশুপাখিদেরও সব কিছুতে অধিকার রয়েছে। এই পৃথিবীতে মানুষের পরেই পশুপাখির স্থান।পশুপাখিরা নিজের জীবনচক্রে বসবাস করে। প্রায় প্রতিটি প্রাণী জীবন ধারণের জন্য অন্য আরেকটি প্রাণীর উপর নির্ভরশীল।মাফিন’ নামের গরুটি সাড়ে ২৩ ইঞ্চি লম্বা।

মৃত্যুর ৩৯ দিন পর গত সেপ্টেম্বরে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট গরু হিসেবে নাম উঠে বাংলাদেশের সাভারের শিকড় এগ্রো ফার্মের গরু রানীর। ২৬ কেজি ওজনের গরু রানীর উচ্চতা ছিল মাত্র ১ ফুট ৮ ইঞ্চি বা ৫০ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার। রানীর চেয়ে মাফিন মাত্র সাড়ে ৩ ইঞ্চি বড়।ভালোবাসার বিশালতা আমাদের কল্পনাকেও হার মানায়। বলা হয়, মানুষ জন্ম নেয় অসীম ভালোবাসার ক্ষমতা নিয়ে।

আমাদের মাঝেই আছেন এমন কিছু মানুষ যারা ভালোবাসা ছড়িয়ে দেন সবখানে, সকল প্রাণে।তাদের সেই ভালোবাসা, যত্ন আর মায়ায় ভালোভাবে বেঁচে থাকে অসহায় ও অবহেলিত অনেক পশু-পাখিও। তাদের প্রতি ভালোবাসা ও সাহায্য পৌঁছে দিতে পশুপ্রেমীরা একসঙ্গে জড়ো হতে আজকাল বেছে নিচ্ছেন ফেসবুক।

সামাজিক এ যোগাযোগমাধ্যমে পশুপ্রেমীদের এমন বেশ কিছু গ্রুপ এবং পেজ আছে যার স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা অসহায় কোনো প্রাণীর খোঁজ পেলেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে ছুটে চলেন শহরের যে কোনো প্রান্তে।স্বেচ্ছাসেবীরা নিরলসভাবে কাজ করছেন অসহায় সব প্রাণীর সুস্থতা ও সুরক্ষার জন্য।কখনও এগুলোকে পোষ্য হিসেবে গ্রহণের মাধ্যমে নিশ্চিত করছেন তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।এ রকম একটি জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপ ‘রবিনহুড দি অ্যানিম্যাল রেসকিউয়ার’।

বর্তমানে গ্রুপটির সদস্য সংখ্যা পঞ্চাশ হাজার ছুঁই ছুঁই। দেশের সব প্রান্তের পশুপ্রেমীরা একত্রিত হচ্ছেন গ্রুপটিতে।আমরা এই ভিডিওটিতে দেখতে পারব যে বিভিন্ন ধরনের মিনি গরুর ছানা।একটা বাসা বাড়িতে মানুষের মতো বসবাস করছে।আসলে বন্ধুরা এটা একটি অবাক করা বিষয়,কারণ গরু তাদের জায়গা হচ্ছে গোয়ালঘরে কারণ তারা মিনিটের মধ্যেই তাদের বাসস্থান নোংরা করে ফেলে।কিন্তু এখানে মিনি গরু গুলো একটা বাসাবাড়িতে মানুষের মত হাঁটাহাঁটি করছে।

ঘুমানোর সময় খাটে উঠে ঘুমাচ্ছে এবং দুটি বাচ্চা তাদের সাথে নিয়মিত খেলাধুলা করছে।এই ভিডিওটিতে মানুষ এবং পশুদের মধ্যে যতটা ভালোবাসা প্রকাশ হয়েছে।মানুষ মানুষের মধ্যেও এতোটুকু ভালোবাসা বর্তমানে দেখা যায় না।আমরা অনেকেই গরু লালন পালন করতে ভালোবাসি এবং আমরা লালন পালন করেও থাকি।

কিন্তু আমরা তাদের জন্য আলাদা একটি গোয়াল ঘর বানিয়ে দেই।সেখানে তারা রাত্রে অবস্থান করে মিনি গুরু এটি একটি ছোট ধরনের গরু।অন্যান্য সাধারণ গরুর তুলনায় গুরু একটু ছোটই হয় থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *