আজকে আপনাদের সামনে এমন একটি গল্প বলতে চলেছি যা প্রত্যেক বিবাহিত এবং অবিবাহিত ছেলে মেয়ে উভয়ের জানা উচিত । কখনো কখনো আমরা বুঝতেই পারিনা যে আমাদের সামনে থাকা মানুষটার প্রতি আমাদের কিভাবে ভালোবাসা জন্মে গেছে এবং
প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে সে ভালবাসার পরিমাণ হয়তো মাঝে মধ্যে আমরা তাদের প্রতি বিরক্ত হই বা মনে করি সম্পর্ক শেষ করার ভাবনা চিন্তা । কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে আমরা এমনটা অনুভব করতে পারি যে তার মধ্যে জমে গেছে ভালবাসার একটা সম্পর্ক । আজকের এই প্রতিবেদনটি সেই বিষয় নিয়ে ।
বিষয়টি বাংলাদেশের একটি ঘটনার সেখানে এক যুবক অফিসে কর্মরত ।১০ বছর হয়েছে তার বিয়ে হয়েছে তাদের। একটি ছেলে রয়েছেন । প্রতিদিনকার মত কাজকর্ম সেরে বাড়িতে ফিরেছেন এবং তার স্ত্রী । খাবার টেবিলে তার জন্য অপেক্ষা করছিলেন খুব শান্ত গলাতেই সে তার স্ত্রীকে বলল যে আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই ।
খুব শান্তভাবে তার স্ত্রী বলল কি । তখন ওই যুবক তার স্ত্রীকে জানান যে তিনি ও তার সাথে সংসার করতে চান না । তার কারণ তার একটি মেয়েকে ভালো লেগেছে এরপর প্রচন্ড পরিমানে কান্নাকাটি শুরু করে দেয় । তার স্ত্রী এবং নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রেখে দেয় ।
পরের দিন যখন আবার অফিস থেকে আসি তখন দেখি খাবার টেবিলে বসে কিছু একটা লিখছে তার স্ত্রী । যেহেতু সারাটা দিন তার প্রেমিকাকে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে তাই সে ভীষণ ক্লান্ত । তাই বাড়িতে গিয়ে সোজা ঘুমিয়ে পড়েন ঘুম থেকে যখন ওঠে তখন দেখে তিনি কিছু একটা লিখছিলেন ।তাই বেশি গ্রাহ্য করলেন না তাকে । এরপর তার স্ত্রী তাকে বেশ কিছু শর্ত দেয় ।
তিনি বলেন যে তোমার সম্পত্তি টাকা-পয়সা আমার কিছু চাইনা শুধু একটা মাস সময় চাই এই একমাস আমরা স্বাভাবিক জীবন যাপন করব ।এবং প্রতিদিন তুমি আমাকে কোলে করে নিয়ে শোবার ঘর থেকে দরজায় নিয়ে যাবে যেমনটা বিয়ের প্রথম দিন নিয়ে গিয়েছিলে । যাতে কোনো রকম কোনো ঝামেলা না হয় তার জন্য ওই যুবক এই শর্ত মেনে নেয় ।
তারপর সেগুলো করতে থাকে যেগুলো তার স্ত্রী শর্ত হিসেবে দিয়েছিল প্রতিদিন অর্থাৎ এক মাস এই কাজটা করার পর তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি ভুল কাজ করতে চলে ছিলেন। তাঁর সাথে তাঁর স্ত্রী অন্তরঙ্গ গভীর সম্পর্ক রয়েছে যে সম্পর্ক কোনদিন ডিভোর্স পেপার দিয়ে ভাঙ্গা যেতে পারে না ।