বাসায় থাকা মুসর ডালের সাহায্যে বানিয়ে ফেলুন সহজেই মচমচে বিকালের মজাদার নাস্তা। এই নিয়মে বানালে স্বাদ হবে দ্বিগুন। রইল A-Z রেসিপি সহ ভিডিও

নিজস্ব প্রতিবেদন:সারা বছর পিঁয়াজু খেলেও রমজান মাসে এর কদর এক ধাপ এগিয়ে। ইফতার আইটেমে পেঁয়াজু না থাকলে মনে হয় ইফতার আইটেমে কিছু একটা বাদ পড়ে যাচ্ছে। তাই কুরমুরে পেঁয়াজু ইফতারের স্বাদ আরো বাড়িয়ে দেয়। অনেকে দোকানের মত পেঁয়াজু বানাতে চেষ্ঠা করেন।কিন্তু দোকানের মত মুচমুচে হয় না।

আজকের ইনফোটিতে জানুন কিভাবে দোকানের মত মুচমুচে পেঁয়াজু বানাবেন।আমরা রেসিপি ইনফো নিয়মিত শেয়ার করার জন্য প্রস্ততি গ্রহণ করেছি। আপনাদের জানার আগ্রহের উপর নির্ভর করে আমাদের রেসিপি আইটেমগুলো শেয়ার করা হবে।পেঁয়াজু বানাতে নিম্ন উপকরণগুলো নিয়ে নিন- ডাল (মটর/মশুর/ খেসারি/ সোলা) এক কাপ, পেঁয়াজ কুচি নিন এক কাপ, কাচা মরিচ কুচি নিন দুই টেবল চামস কিংবা ঝাল অনুযায়ী নিন,

ধনে পাতা কুচি নিন ১/৪ কাপ এবং আদা, রসুন, লবণ, জিরা গুড়া, হলুদ গুড়া পরিমান মত নিন ও পেঁয়াজু ভাজার জন্য তেল নিন প্রয়োজন মত।পেঁয়াজু অন্যান্য রেসিপির চেয়ে অনেক সহজ এবং ঝামেলাও অনেক কম। খেতেও বেশ মুচমুচে মজা। যাইহোক যেভাবে বানাবেন দেখে নিন।প্রথমে ডাল পানিতে ভিজেয়ে রাখতে হবে সারা রাত। তবে মসুর কিংবা খেসারি সারা রাত ভিজিয়ে না রাখলেও চলবে মাত্র চার পাঁচ ঘন্টা ভিজেয়ে রাখলে চলবে।

তবে মটর/ছোলার ডাল সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ডাল ভাল করে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিন। এবার ডাল বেটে নিয়ে একটি পাত্রে রাখুন।অন্য একটি পাত্রে পেঁয়াজ, রসুন, আদা, হলুদ, জিরা, ধনে পাতা হাত দিয়ে ভাল করে মেখে নিন। মাখানো হলে ডালের সাথে মিশ্রণ করুন।পেঁয়াজুর সকল উপকণ তেল বাদে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার অন্য একটি পাত্রে তেল দিয়ে চুলায় দিন।চুলার আচ মাঝারি রাখুন।

তেল গরম হয়ে এলে ডালের মিশ্রণ অল্প করে হাতে নিয়ে পাতলা করে তেলে দিন। মনে রাখবে পেঁয়াজুর আঁকার ডালের মিশ্রণ হাতের সাহায্যে যে বড়া তৈরি করবেন তা যেন পাতলা হয়। যত পাতলা করবেন ততই মুচমুচে ভাজা হবে।তেলে মচমচে ভাজা হলে পেঁয়াজু নামিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন পেয়াজু লাল লাল করে ভাজলে অনেক মুচমুচে স্বাদ পাওয়া যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *