বনের রাজা সিংহও ছোট মেয়ের এমন বন্ধুত্ত ,সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সেই ভিডিও।

নিজস্ব প্রতিবেদন: সিনেমাটির শুরু হয় একটি চিড়িয়াখানার সিন দেখিয়ে। একদা এক সিংহ ছিল সিংহের ছেলেটি বাচ্চা। চিড়িয়াখানার লোকেরা চুরি করে সিংহের বাচ্চা কে কে নিয়ে যায়। সিংহের বাচ্চা কে নিয়ে তাঁরা একটি খাচায় বন্দি করে রাখে। সে খাচা সহ সিংহকে বিমানে তুলে নিয়ে যায়।

হঠাৎ রাত্রিবেলা বিমান এক্সিডেন্ট করে। এক্সিডেন্ট এর পর বিমানের সব যাত্রী মারা যায় ভাগ্যিস সিংহটি তার প্রাণ নিয়ে বেঁচে যায়। সিংহটি জঙ্গলে একটি পাখির বাসায় পড়েছিল। তখন সেখানে এলমা নামের একজন যুবতী জঙ্গল দর্শনের জন্য যায়। সেই অ্যালবামের যুবতীর সিংহের বাচ্চা থেকে কুড়িয়ে এনে তার বাসায়।

তার বাসায় ছিল তাঁর সাথে তাঁর আঙ্কেল সিংহের বাচ্চা কে ঘরে নিয়ে এলে তার আঙ্কেল তাকে ধমক দিয়ে বলে চিড়িয়াখানায় নিয়ে যেন সিংহকে রেখে আসে। কিন্তু এলমা সিংহকে চিড়িয়াখানায় নিয়ে দিয়ে আসলো না। এলমার দাদুর ছিল একটি নেকড়ে বাঘ। নেকড়ে বাঘ এবং নেকড়ে বাচ্চাটিকে লালন পালন করতো তার বাসায়।

তাদের সাথে এলমা সিংহটিকে লালন-পালন করতে শুরু করল। একদিন নেকড়ে বাঘ বনে যায় তখন চিড়িয়াখানার লোকেরা নেকড়ে বাঘকে ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু এলমা ঘরে ফিরে এসে দেখে নেকড়ে বাঘের বাচ্চা ও সিংহের বাচ্চা খিদায় ঘরকে ভাঙচুর করছে। তারপর থেকে তাদের যত্ন করতে শুরু করল।

এলমা সিংহের বাচ্চাটির নাম জ্যাক এবং নেকড়ে বাচ্চাটির নাম ড্রিমা রাখে।জ্যাক এবং ডিমা আস্তে আস্তে বড় হতে শুরু করে। প্রায় এক বছর হয়ে গেল তাদের বয়স। একদিন জ্যাক এবংড্রি মাকে নিয়ে বনে গিয়েছিলাম। তখন জ্যাক নদীতে মা এবং মেয়ে দুটো মানুষকে দেখেছিল। জ্যাক তাদের কে ধরার জন্য খুব দৌড়ে যাচ্ছিল।

সেই সময় এলমা যাকে দেখে তাকে আটকানোর চেষ্টা করলো কিন্তু একটি পাথরে চোখে পড়ে গেল। অজ্ঞান হয়ে যায় সেখানে। তখন জ্যাক এবং নির্মাতা কে অনেক চেষ্টা করেও জ্ঞান থেকে জ্ঞান ফেরানোর জন্য কিন্তু কোনো রকমে পারছিল না। তখন তার আঙ্কেল দেখতে পেল জ্যাক,ডিমা কে, তিনি মনে করেনেএলমাকে স্বীকার করে ফেলছে।

সেজন্য তিনি সাথে সাথে চিড়িয়াখানাতে কল দিয়ে ডিম এবং জ্যাক কে ধরিয়ে দেয়। কিন্তু অবশেষে বুঝতে পারলেন জ্যাক এবং ড্রিমা না থাকলে তাকে বাঁচানো যেত না। তার এই কর্মকান্ডের জন্য তিনি খুবই লজ্জিত হন। এলমার যখন জ্ঞান ফিরে তখন তার আঙ্কেলকে জিজ্ঞাসা করে যে এবং ড্রিমা কোথায়।

আঙ্কেল তাকে সব সত্যি কথা বললেন যে ড্রিমাকে চিড়িয়াখানার একটা সারকারের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। তখন এবং করার জন্য চিড়িয়াখানায় জান। কিন্তু সেখানে তাদের কোনো খোঁজ পেলেন না। একজন যুবক চিড়িয়াখানার তারা ড্রিমা এবং জ্যাকের শরীরে ট্যাগ লাগিয়ে দিয়েছিল।

একদিন জ্যাককে চিড়িয়াখানার লোকেরা সার্কাস দেখানোর জন্য গাড়ি দিয়ে নিয়ে গিয়েছিল তখন ডিমা তা কে দেখেগাড়ি থেকে উদ্ধার করে দুজনে পালিয়ে যায়। তারপর চিড়িয়াখানার মালিক জানতে পারে দুটি প্রাণী গাড়ি থেকে পালিয়েছে। সেইসাথে তারা মন খারাপ করতে শুরু করে এবং তাদেরকে বিভিন্ন জঙ্গলে রাস্তায় শহরে খুঁজতেছেন।

জঙ্গলে কে ফেলে তারা গুলি করে তখন ডিমা এসে সে গুলির আঘাত হন। তখন সরকারের মালিকের ছেলে আমাকে একটি জ্ঞান ফেরার ওষুধ খাইয়ে দেইএবং সে বেচে যায়। একদিন রাস্তায় সরকারের সাথে এলমার দেখা হয়েছিল।এলমা জ্যাক এবং ড্রিমার কথ া জিজ্ঞাসা করেন কিন্তু তিনি বলে দেন তাদের কথা তিনি জানেন না।

তখন সারকার এর মালিকের ছেলে এলমাকে জ্যাক ও ড্রীমার কথা বলে দেন।তখনএলমা মন খারাপ করে জঙ্গলের দিকে চলে আসেন। জঙ্গলে এসে নিজেকে ফিরে পান। তখন সে তাদেরকে নিয়ে আঙ্কেলের বাড়িতে যান এবং সেখানে গানের পার্টি করেন। জেক এবংডিমা কে পেয়ে সবাই খুশি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *