নিজস্ব প্রতিবেদন:একটি গাছ একটি প্রাণ। এই বাক্যটি ছোটবেলা থেকেই শেখানো হয়ে থাকে। তবে বাস্তবিক চিত্তটি সম্পূর্ণ আলাদা। মানুষ নিজেদের শখ মেটানোর জন্য একটার পর একটা গাছ কেটেই চলেছে। কেউ কাটছে বহুতল বাড়ি নির্মাণের জন্য, কেউবা কাটছে বড় বড় কারখানার বানানোর উদ্দেশ্য। আসুন আজ বিস্তারিত জেনে নিন।
আমাদের দেশের প্রায় সকল এলাকাতেই দেশীয় ফলের চাষ করা হয়ে থাকে।দিন দিন এগুলোর বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে ফলন বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ধরনের ফলন বৃদ্ধি করার বিভিন্ন কৌশল এর ভিডিও খুব সহজে ইউটিউব কিংবা বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া যায়। যা ব্যবহার করে কৃষকরা ফলন বৃদ্ধি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে।
আজকের ভিডিওটিতে দেখানো হয়েছে কিভাবে কাঁঠালের চারা তৈরি করলে খুব কম সময়ে অধিক ফলন ফলানো সম্ভব। আমাদের দেশে প্রায় সকল অঞ্চলেই পারিবারিক এবং বাণিজ্যিকভাবে কাঁঠালের চাষ হয়ে থাকে।যাতে এই পদ্ধতিতে চারা তৈরি করলে ফলন হবে দ্বিগুণ। নিচে তার বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো।
তবে কাঁঠাল গাছ কলম করতে হলে বিশেষ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। আজকের এই ভিডিওটিতে এক বিশেষ পদ্ধতিতে কাঠাল গাছে কলম দেওয়ার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।মানুষ মানুষের বন্ধু।গাছ ছাড়া এই পৃথিবীতে মানুষ বেঁচে থাকা সম্ভব না গাছ আমাদের পরম বন্ধু। অথচ আমরা এই গাছকে কেটে পৃথিবীতে বিপদের মুখে ফেলে দিচ্ছি।
গাছের অক্সিজেন ছাড়া পৃথিবীর মানবকূল বেঁচে থাকতে পারবে না। বিশ্বের মানব জাতিকে বাঁচাতে আমাদেরকে গাছ কাটা রোদ করতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু কে রক্ষা করতে গাছ কাটা যাবেনা আমরা যদি এভাবেই বন উজাড় করে ফেলি অদূর ভবিষ্যতে প্রকৃতি মানব জাতির অনেক বিপদের সম্মুখীন হতে হবে।আমাদেরকে প্রথমে গাছ কাটা প্রতিরোধ করতে হবে।
তেমনই একটি ঘটনা ঘটে,তিনি হলেন কেপি সিংহ। তিনি রাজস্থানের হ্রদের শহর উদয়পুরের বাসিন্দা। তিনি পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার। তিনি তাঁর বাড়িটি একটি আম গাছের উপর বানিয়েছেন। তাঁর এই বাড়িটি ‘ট্রি হাউস’ নামেও পরিচিত। বাড়িটি চারতলা। গত ২০ বছর ধরে বাড়িটি এই ভাবে গাছের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।তিনি তাঁর বাড়ির ডিজাইন সম্পূর্ণ নিজের হাতে বানিয়েছেন।
তিনি গাছের ডালগুলোকে সুন্দর ভাবে ব্যবহার করেছেন। গাছের একটি শাখা টিভির স্ট্যান্ড তৈরি করেছে। আরেকটি শাখা দিয়ে সোফা বানিয়েছেন। অন্য একটি শাখা দিয়ে টেবিল স্থাপন করেছেন। ঘরের ভেতরে আমের বেশির ভাগ ডালগুলোই রয়েছে।তাছাড়াও এই বাড়িতে বাথরুম, বেডরুম, রান্নাঘর এবং ডাইনিং হল রয়েছে। বাড়িতে সিঁড়িগুলো রিমোর্টএর মাধ্যমে চালানো হয়ে থাকে।
বাড়িটি সিমেন্ট দিয়ে বানানো হয়নি। বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে সেলুলার , স্টিল স্ট্রাকচার এবং ফাইবার সিট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। বাড়িটির উচ্চতা ৪০ ফুট। বাড়ির মাটি ৯ ফুট থেকে শুরু হয়েছে। বাড়িটি ২০০০ সালে বানানো হয়েছে। বেশিরভাগ পর্যটকই বাড়িটি দেখার জন্য এই স্থানে এসে থাকেন।
আমরা ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছি একটি ভয়ঙ্কর সরু রাস্তা দিয়ে পাহাড়ের ওপর এক অদ্ভুদ ধরনের গাড়ি দিয়ে পারাপার করছে। ড্রাইভার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে এই কাজগুলো নিয়ে যাচ্ছে একটু যদি যদি কিছু হয়ে যায় তাহলে নিচে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।আমাদের দেশ থেকে দিন দিন বনগুলো উধাও হয়ে যাচ্ছে। গাছ কেটে বন শূন্য করে দিচ্ছে।