দুঃসাহস! বনের সবচেয়ে লম্বা শিংওয়ালা প্রাণীকে শিকার করতে গিয়ে মহাবিপদে পড়লো চিতা।ভাইরাল ভিডিও।

নিজস্ব প্রতিবেদন:দ্রুতগামী এবং শক্তিশালী প্রাণীদের মধ্যে সবার শীর্ষে রয়েছে চি,তা। চি,তা তার আকারের তুলনায় অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে। চি,তা বিড়াল শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত একটি প্রাণী। সমতল এবং পাহাড়ি বনভূমিতে এদের বসবাসএদের মধ্যে কিছু কিছু প্রজাতি আছে যারা একা চলাচল করে।

এরাই বনে রাজত্ব করে পৃথিবীর কিছু কিছু অঞ্চলে এদের বসবাস, পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে সবচাইতে দ্রুতগামী হচ্ছে এরা। সমতল এবং পাহাড়ি পাহাড়ি বনাঞ্চলে বসবাস করে। তবে কিছু কিছু প্রজাতি সমতল ভূমি হিং,স্রবেশি লক্ষ্য করা যায়।এরা অন্য কোনো প্রাণীকে ভ,য় পায় না।

বিশাল আকৃতির হাতিকেও এরা ভ,য় পায় না। শিকা,রির দক্ষতার দিক দিয়ে এরা খুব পারদর্শী। জানোয়ারের পরিচয় তার হিং,স্রতার মাধ্যমে। আর চি,তা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি হিং,স্র প্রাণী। আমাদের দেশের বিভিন্ন বন অঞ্চলেও এদের দেখা মিলে। অনেক সময় এরা বিভিন্ন লোকালয়ে প্রবেশ করে ফেলে।

লোকালয় রাতের বেলা শিকারের সন্ধানে প্রবেশ করলে পরে রাস্তায় ভুলে গিয়ে রাতারাতি বের হতে না পারলে বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে থাকে।বর্তমান সময়ে মোটামুটি সবকিছুই এসব সোশ্যাল মিডিয়াতে পাওয়া যায়।যা কিছু কিছু অনেক ভালো কিছু আবার বিপদজনক মোটকথা সকল ধরনের সংবাদ, পরিস্থিতি এবং সামাজিক অবস্থা সবকিছুই আমরা এর মাধ্যমে জানতে পারি।

বর্তমান সময়ে মানুষের জীবনের উপর একটি প্রভাব ফেলেছে এ সোশল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার সহজলভ্য হওয়ার কারণে খুব সহজে জানতে পারি বিশ্বের কোথায় কি হচ্ছে।কোন কাজটি ভালো এবং কোন কাজটি মানব স্বার্থের ঊর্ধ্বে যাচ্ছে।বর্তমানে মানুষ ভাইরাল হওয়ার জন্য অনেক পন্থা অবলম্বন করে। যার মধ্যে কিছু বিনোদন দেয় আবার আবার কিছু বিপদজনক হয়ে থাকে।

প্রাণ সংশয় হওয়ার ভয় থাকে কিন্তু এ ভাইরাল হওয়া প্রবণতা মানুষকে এই সকল দিক থেকে ফেরাতে পারছে না।মোটকথা সবার ধারণা ভাইরাল হতে পারলেই হয়তো সে সবকিছু অর্জন করে ফেলবে।কিন্তু প্রকৃত অর্থে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের প্রাণ সংশয় পর্যন্ত হয়ে থাকে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয় কিছুদিন আগে।এই ভিডিওটিতে দেখা যায় হরিণ এবং চিতা বাঘের লড়াই।

আফ্রিকার একটি বিশাল বড় জঙ্গলে একদল হরিণ এবং এক চিতাবাঘ ছিল।সেই জঙ্গলের চিতাবাঘের খুব খিদে পেয়েছিল। তখন একদল হরিণ দেখতে পায়।তাদের ছিল একটি বাচ্চা চিতাবাঘ বাচ্চাটিকে খাওয়ার জন্য নানা ফন্দি বের করল।কিন্তু হরিণ গুলা ছিল খুবই শক্তিশালী। তারা তাদের বাচ্চাকে কোনমতেই চিতাবাঘ আহরণ করতে দিল না।

কিন্তু রাক্ষস চিতাবাঘ কোনমতেই বাচ্চাটিকে না খেয়ে যেতে চায়না।তখন চিতাবাঘ তার দল নিয়ে আসলো এবং হরিণ দের দাওয়া করল। অপরদিকে ও তার দলকে নিয়ে আসলো। চিতাবাঘ এবং হরিণ শুরু হয়ে গেল লড়াই লড়াই করতে করতে হরিণ হারিয়ে দিলো চিতাবাঘকে।মধ্য ইউরোপ আমেরিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন অংশে দেখা যায়

এদের ওজন প্রায় 75 থেকে 100 এর মধ্যে হয়ে থাকে বন্য শুকর এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এদের মনে করা হয়। এই বন্য প্রাণীদের সঙ্গে ঝামেলা করা এবং নিজেকে রক্ষা করার জন্য প্রকাশিত হয়েছে, এই তিক্ততা আত্মরক্ষার জন্যই ব্যবহার করে থাকে।এতে শরীরের চামড়া খুবই শক্ত এবং সামান্য কিছু লোম থাকে যেগুলো খুবই শক্ত লম্বা মুখের সামনের অংশ কিছুটা চ্যাপ্টার ভিতরে থাকে।

এরা মাটির ভিতরে থাকা শিকারের বন্ধু পেয়ে যায় এবং মাটি খুঁড়ে তাদেরকে বের করে স্বীকার করে অভিজ্ঞ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বন্য শূকর স্বীকার করা খুবই বিপদজনক স্বীকার করা হয় লুকিয়ে যদি কোনো কারণবশত আপনি স্বীকার করতে ব্যর্থ হন তাহলে এই বন্য শূকর তাতে তাদের সাহায্যে আপনার শরীর ক্ষত-বিক্ষত করে দেবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *