উন্নত প্রজাতির গরু পালন করে রাতারাতি ভাগ্য বদলে গেল যুবকের। গরুটিকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে প্রয়োজন বিশাল একটি ট্রাক। তুমুূল ভাইরাল ভিডিও।

নিজস্ব প্রতিবেদন:হ্যালো বন্ধুরা আমরা সকলেই জানি, গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। একটা সময় ছিল যখন গরু ছোটখাটো খামারিরা এবং গ্রামের মানুষ গরু লালন পালন করত। কিন্তু বর্তমানে ধনী-গরিব সবাই গরু লালন পালন করে থাকে। আর মডার্ন টেকনোলজি ব্যবহার করে সবাই গরু গুলোকে আরো বেশি বৃহৎ আকৃতির বানাতে চায়।

আরে বৃহৎ আকৃতির গরু বানানোর প্রতিযোগিতায় সবাই এগিয়ে থাকতে চায়।আর বর্তমানে বড়ো গুলোর পাশাপাশি এমন অনেকে আছে। যেগুলো দিনে 40 থেকে 50 লিটার পর্যন্ত দুধ দেয়। এগুলোর দাম লক্ষ টাকার ওপরে। তো বন্ধুরা আজকের এই প্রতিবেদনে আমি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বস্তু দেখাব। যেগুলো পালন করে আপনিও মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা অর্জন করতে পারেন।

চলুন দেখা যাক পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রজাতির দশটি গরু।ব্রাহমা কাউ:এ প্রযুক্তির গরু ভারতে বেশি দেখা যায়। এগুলোর গায়ের রং বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আর এ প্রজাতির একটি সারের ওজন ১ হাজার থেকে ৩ হাজার কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। একই প্রজাতির সারের মূল্য ৮ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

এই জাতের গরু গুলোকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। কারণ এদের শরীরে লোম অনেক মসৃণ এবং তেলতেলে হয়ে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশে দেখা যায় এ প্রজাতির গরু গুলো অনেক দ্রুত বড় হয়। এবং তাদের মাংস বৃদ্ধির ক্ষমতা অনেক বেশি। তাই এগুলো পালন করা অনেক সহজ।সিবিবে বেনারী:বিভিন্ন জাতের গরু গুলো মূলত পাকিস্তানি জাতের গরু গুলো সারাবিশ্বে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে।

এই প্রজাতির একটা পূর্ণবয়স্ক স্যারের ওজন ৩৫ শ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর এর উচ্চতা 8 ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে পারে এ গরুটিকে দেখে মনে হচ্ছে এটি যেন একটা ছোট খাটো হাতির বাচ্চা। গরুর মাংস সুস্বাদু হয়ে থাকে। পাকিস্তান এগুলোর চাহিদা অনেক বেশি থাকে।

এ প্রজাতির গরুর গায়ের রং সাদা গরু গুলো বর্তমানে পাকিস্তান ছাড়াও আরও বিভিন্ন দেশে পালন করা হচ্ছে। ঠিকমতো লালন-পালন করতে পারলেই প্রজাতির একটি গরু আপনি 15 থেকে 20 লক্ষ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন।বেলজিয়াম ব্লু: এই গরু কে আপনি হয়তো এর আগেও ইউটিউব ফেসবুক অথবা টিক টকে দেখেছেন। কারণ এটি একটি ভাইরাল গরুর ।বন্ধুরা এ গ্রুপটিকে একটু ভালোমতো দেখুন মনে হচ্ছে,

মানুষের মতো এটিও জিম করে থাকে। আমাদের দেখানো সবগুলো গরুর মধ্যে এই গরুটি একটু আলাদা। কারণ হলো এই গ্রুপের জিম করা বডি এখন আপনি ভাবতে পারেন।এগুলো কি আসলে জিম করে উত্তর হবে না। এগুলার বৈশিষ্ট্য এমনই হয়ে থাকে ।আর এক একটি বেলজিয়াম কোন প্রজাতির গরুর ওজন 2700 কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর বাংলাদেশে গরু দেখা যায় না।

আর এই প্রজাতির একটি গরুর দাম 20 লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।চিয়ানিনা বুল: ইতালিতে বেশি দেখা যায়। তবে এগুলোর আকার আকৃতি বেশ বড়। আর এ কারণেই বর্তমানে এ প্রজাতির গরুর সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এই প্রজাতির একটি পূর্ণবয়স্ক সারের ওজন 3 হাজার কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এমন একটি সার এর উচ্চতা 6 ফুট 5 ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

তবে এগুলো বেশ শান্ত প্রকৃতির হয়ে থাকে বাংলাদেশের গরু দেখা গেছে। তবে এবার গরুর দাম কেমন হতে পারে সে সম্পর্কে আমার কোন আইডিয়া নেই। খোলামেলা স্থানে লালন পালন করতে হয়।অ্যাঙ্গাস:জার্মানি অ্যাঙ্গাস। বন্ধুরা এক একটি গরু মূলত একটি দেশের হয়ে থাকে। যেমন জার্মানি জার্মানি আর জার্মানীর জাতের গরু বেশি দেখা যায়।

জার্মানি গাভির উচ্চতা কম হলেও, এর ওজন অনেক বেশি হয়ে থাকে। একটি পূর্ণবয়স্ক জার্মানি 3500 কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে ।বাংলাদেশ জাতের গরু অনেক কম দেখা যায়।তবে এবার গরুর দাম কেমন হতে পারে সে সম্পর্কে আমার কোন আইডিয়া নেই।পার্টিসেসঃভার্টিসেস অত্যন্ত শান্ত প্রকৃতির শুষ্ক ও আরামদায়ক স্থানে থাকতে বেশি পছন্দ করে।

থাকে একটি পূর্ণবয়স্ক এ প্রজাতির গরুর ওজন দুই হাজার 600 কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে গরু খুবই কম দেখা যায়। তবে এবার গরুর দাম কেমন হতে পারে সে সম্পর্কে আমার কোন আইডিয়া নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *