নিজস্ব প্রতিবেদন:রেস্টুরেন্ট এ খাবার অভ্যাস কম বেশী সবারই আছে।আমরা অনেকেই মাঝেমধ্যে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে ভালোবাসি। দিন দিন মানুষের রেস্টুরেন্টের খাবারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবং তার সাথে সাথে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পূর্বে একসময় আমাদের দেশে ভালো কোন রেস্টুরেন্টে ছিল না বললেই চলে। কিন্তু বর্তমানে শতশত রেস্টুরেন্ট রয়েছে আমাদের। এবং দিন দিন উন্নত করার চেষ্টা করছে।কিছু কিছু রেস্টুরেন্ট খুব আভিজাত্যপূর্ণ।যেগুলিতে খাবার খেতে হলে মোটা অংকের টাকা গুনতে হয়। বর্তমানে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা গুলোর একটি প্রতিযোগিতার মতো হয়ে গেছে।
বিভিন্ন আধুনিক টেকনোলজি ব্যবহার করে কে কার আগে এগিয়ে থাকতে চায়।টেকনোলজি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন সৌন্দর্য প্রয়োগ করে দিন দিন ভোক্তাদের চাহিদা বৃদ্ধি করতে চায় ।আজকের এই ভিডিওটিতে বিশ্বের কিছু অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
তারা প্রত্যেক দিন আমাদেরকে ভালো খাবারের পরিবর্তে কি খাওয়াচ্ছে এই নিয়ে এই প্রতিবেদনযে রেষ্টুরেন্টগুলো ভিতরে সাজ শয্যা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রকম অদ্ভুত পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। ক্যাফে ইকান: রেস্টুরেন্টটি ভিয়েতনামের অবস্থিত। রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করতে হলে আপনার জুতা খুলে প্রবেশ করতে হবে।
কেননা রেস্টুরেন্ট এর ভিতরের মেঝেতে পানি দিয়ে ভর্তি। সে পানিতে ছাড়া হয়েছে বিভিন্ন ধরনের রঙিন মাছ।এই রেষ্টুরেন্টটিতে এ পদ্ধতিতে সৌন্দর্য বৃদ্ধির ফলে এই রেষ্টুরেন্টের চাহিদা অনেক বৃদ্ধি করেছে।আমরা সবাই চাই যে রেস্টুরেন্ট যত বেশি সাজানো সে রেস্টুরেন্ট সবচেয়ে ভালো উন্নতশিল।
তবে আমি বলব যে রেস্টুরেন্ট যত সাজানো উন্নত দেখতে দেখা যায় তারা ততটাই অপরিষ্কার। আমাদের দেশে এমন কিছু রেস্টুরেন্ট আছে যেগুলোর মধ্যে মরা পশুপাখি খাওয়ানো হচ্ছে। কিন্তু আমরা তা বোকার মত খেয়ে যাচ্ছি। আসলে বাহিরে খাওয়া কখনো স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নয়।
কিন্তু আমরা যখন বাহিরে কাউকে নিয়ে ঘুরতে যাই তখন বাহিরে খাওয়াটাই উপভোগ করি। আর তারা এসব মরা পশুপাখি খাওয়াচ্ছে কেন তার একমাত্র কারণ হচ্ছে দিন দিন সব কিছুর দাম বেড়ে যাচ্ছে।জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর বাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। এতে বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ—সবখানেই খাবারের খরচ এখন বাড়তি।
বাজারে মুরগির মাংস ও ডিমের দাম বেড়ে যাওয়ায় রেস্তোরাঁয় আরেক দফা বেড়েছে খাবারের দাম।যাঁরা নিয়মিত রেস্তোরাঁয় খান, তাঁদের এখন শুধু ডাল, ডিমভাজি ও ১ প্লেট ভাত খেতেই গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকার বেশি।এমনিতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় লোকজন নানাভাবে খরচ কমাচ্ছেন।
রেস্তোরাঁয় খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন।এখন রেস্তোরাঁর খাবারের দাম বাড়ায় এ খাতের ব্যবসায় পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব।