অনলাইনে কীভাবে ভোটার কার্ড তৈরি কিংবা ট্রান্সফার করবেন জেনে নিন! রইল বিস্তারিত পদ্ধতি..

ভোটার কার্ড অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক পরিচয়-পত্র। কিন্তু অনেক সময় তা করব করব করে করা হয় না। শুধু তাই নয়, ভোটার আই-কার্ড হারিয়ে গেল কিংবা অন্য জায়গায় ট্রান্সফার করতে হবে। কিন্তু অনেক হ্যাপা বলে তা করে ওঠে না অনেক সময়েই।

কিন্তু সেই হ্যাপা থেকে মুক্তি দিতে অসাধারণ সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের। এবার থেকে বাড়িতে বসেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন ভোটার আইডি কার্ড। শুধু বানিয়ে ফেলাই নয়, ভোটার কার্ড এক্সচেঞ্জ করা, ঠিকানা বদল সবকিছুই করা যাবে শুধুমাত্র এক ক্লিকেই…..!!

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে করবেনঃ প্রথমে আপনাদের নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট http://www.nvsp.ইনে যেতে হবে। আর এবার আপনাদের রেজিস্ট্রেশান ফর নিউ ভোটার আইডি কার্ড অপশানে ক্লিক করতে হবে। কিংবা due to shifting from another constituency -তে ক্লিক করতে হবে।

আর এবার আপনাদের সামনে ফর্ম ৬ ওপেন হবে, আর এই ফর্মটি আপনাদের ফিলআপ করতে হবে। এখানে আপনারা ভাষার অপশানে আপনারা আপনাদের পছন্দের ভাষা বাছতে পারবেন। আর এবার ফর্ম ফিলআপ করুন। ফর্ম সাবধানে ফিলআপ করবেন কারন এখানে যা লিখবেন তাই আপনার ভোটার আইডি কার্ডে দেখা যাবে।

এখানে আপনাদের কিছু ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে যেমন- ছবির স্ক্যান্ড কপি, বয়সের প্রমান পত্র, আর ঠিকানারা প্রমান। আপনাদের আবেদন করার পরে ইলেকশান কমিশনের অফিসার আপনারা ডকুমেন্ট দেখবেন। আর যদি সব কিছু ঠিক থাকে তবে ১ মাসের মধ্যে আপনারা ভোটার আইডি কার্ড আপনার বাড়িতে পোস্ট করে দেওয়া হবে।

হাসপাতালে ২জন রোগী পাশাপাশি বিছানায় থাকেন। ২জনেই মৃত্যু শয্যায়। একজন রোগী থাকতো জানালার কাছে। বিছানা থেকে উঠে বসার মতো শক্তি ছিল না কারোরই। তবুও জানালার কাছে থাকা রোগীটি নার্স কে ডেকে প্রতিদিন বিকেলে এক ঘণ্টার জন্য জানালার পাশে উঠে বসতেন।অপলক চেয়ে থাকেন তিনি বাইরের দিকে…

১ ঘণ্টা পরে পাশের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীর কাছে বাইরে কি কি দেখল তাঁর বর্ণনা করতেন। তিনি প্রতিদিন বলতেন–“বাইরে অনেক পাখি উড়ে বেড়াচ্ছে। ছোট ছোট শিশুরা মাঠে খেলা করছে। বাচ্চারা কাগজের নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দি চ্ছে পানিতে…

পাশের বিছানায় শুয়ে শুয়ে রোগীটি এইসব কল্পনা করতো। আর মনের আকাশে উড়ে বেড়াতো মেঘেদের সাথে। অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করতো এসব বর্ণনা শুনে। হঠাৎ একদিন জানালার পাশে থাকা রোগীটি মারা গেলেন। পাশের বিছানার রোগীটি তখন নার্স কে অনুরুধ করলো তাকে যেন জানালার পাশের বেড এ থাকতে দেওয়া হয়।

বিকেল হলো। সে আজ প্রকৃতি নিজ চোখে দেখবে। অনেক আশা নিয়ে কনুই এ ভর করে চোখ রাখলেন জানালায়… কিন্তু হায়!! সেখানে তো সাদা দেয়াল ছাড়া আর কিছুই নেই!!!! নার্স কে ডাকলেন,জিজ্ঞেস করলেন–“এখানে তো দেয়াল ছাড়া কিছুই নেই! তাহলে প্রতিদিন সে আমাকে কিভাবে সুন্দর ফুল,প্রকৃতির,পাখির বর্ণনা করতো?!!”

নার্স হাসিমুখে উত্তর দিলো–“আসলে উনি ছিলেন অন্ধ। আপনাকে বেঁচে থাকার উৎসাহ দিতেই এসব গল্প শুনাতেন..

উপরে দুইজনের গল্পের মানে হলো নিজের দুঃখ কারো সাথে শেয়ার করুন, তাহলে দুঃখটা অর্ধেক হয়ে যাবে। আর নিজের সুখটা কারো সাথে শেয়ার করে দেখুন, দেখবেন তা দ্বিগুন হয়ে যাবে!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *